এক নজরে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি
এম এস আকন্দঃ এক নজরে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি – আইবিবিপিএলসি (Islami Bank Bangladesh PLC – IBBPLC) দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শরী’আহ্ ভিত্তিক ইসলামী ব্যাংক। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের জনসাধারণের সহযোগিতা, সমর্থন ও ভালোবাসায় সিক্ত ইসলামী ব্যাংক আজ দেশের বৃহত্তম ব্যাংক। সুদমুক্ত ও কল্যাণমুখী ব্যাংকিং ধারার প্রবর্তক ইসলামী ব্যাংক সকল সূচকে দেশের শীর্ষ ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি শরী’আহ্ ভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থার সফল বাস্তবায়ন, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন, শিল্পায়ন, প্রবাসী সেবা, দারিদ্র্য বিমোচন, নারীর ক্ষমতায়ন প্রভৃতির ক্ষেত্রে জাতীয় অর্থনীতিতে অনবদ্য অবদান রেখে চলেছে। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে গ্রাহকদের সেবা প্রদান ও পরিবর্তিত বিশ্ব আর্থিক পরিস্থিতি সামনে রেখে পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
ইসলামী ব্যাংক একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান হওয়া সত্ত্বেও মুনাফা সর্বোচ্চকরণই এ প্রতিষ্ঠানের চূড়ান্ত ও একমাত্র লক্ষ্য নয়। সমাজের মানুষের সামগ্রিক কল্যাণের বিষয়টিকে সামনে রেখে সব ধরনের প্রডাক্ট ও সেবা চালু করা হয়। বিনিয়োগের খাতকে বহুমুখীকরণ, প্রান্তিক শ্রেণি ও সুবিধা বঞ্চিতদেরকে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণ, স্বাস্থ্য-শিক্ষা-চিকিৎসা-কৃষি ইত্যাদির মতো অগ্রাধিকার খাতগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা পালন করে।
আরও দেখুন:
◾ ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি ‘গোল্ড ডেবিট কার্ড’
◾ ইসলামী ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি ‘প্লাটিনাম ডেবিট কার্ড’
◾ ইসলামী ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং- ব্যাংকিং এখন যখন তখন
দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, পল্লি ও শিল্প উন্নয়নে অবদানের ফলস্বরূপ ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে কোটি কোটি মানুষ কর্মসংস্থানের সন্ধান পেয়েছে। দেশের তৈরি পোশাক খাতের ৩৬ শতাংশ, টেক্সটাইল খাতের ৬০ শতাংশ এবং ২ হাজারের বেশি কৃষি ভিত্তিক শিল্প গড়ে উঠেছে ইসলামী ব্যাংকের অর্থায়নে। দেশের ৪০ লক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তার বিকাশ ঘটেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। পল্লি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক দেশের ৩০ হাজার গ্রামের প্রায় ১৫ লক্ষ প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ৪২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ প্রদান করেছে যার ৯২ শতাংশের বেশি সুবিধাভোগী হচ্ছেন নারী।
ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন। |
প্রবাসীদের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক। দেশের রেমিট্যান্স আয় ব্যাংকিং চ্যানেলে আহরণে পথিকৃতের ভূমিকা পালন করছে ইসলামী ব্যাংক। এককভাবে দেশের এক-তৃতীয়াংশ বৈদেশিক রেমিট্যান্স আহরিত হয় এ ব্যাংকের মাধ্যমে। দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যেও সর্বাধিক অর্থায়ন করে থাকে ইসলামী ব্যাংক। খাদ্যশস্যসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতেও বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ প্রদান করে যাচ্ছে ইসলামী ব্যাংক। দেশের মোট চাহিদার সিংহভাগ সার আমদানি হয় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে।
ইসলামী ব্যাংক দেশের সকল বিধিবদ্ধ আইন, নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ম-নীতি আন্তরিকতার সাথে পরিপালন করে উত্তম ও সর্বজনীন ব্যাংকিং সেবার ক্ষেত্রে অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা এবং রেটিং এজেন্সি ইসলামী ব্যাংকের অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য ব্যাংকার ম্যাগাজিনের এর জরিপে বিশ্বসেরা এক হাজার ব্যাংকের তালিকায় টানা ১০ বছর ধরে স্থান পেয়ে আসছে ইসলামী ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বীকৃত “মোস্ট সাসটেইনেবল” ব্যাংক।
এই ব্যাংককে অনুসরণ করে দেশে আরও দশটি ব্যাংক পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাকিং পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে। সুদমুক্ত ও কল্যাণমূলক ব্যাংকিংয়ে গ্রাহকের কাছে আস্থার নাম ইসলামী ব্যাংক। দুই কোটির বেশি গ্রাহক সমৃদ্ধ গণমানুষের এই ব্যাংকটি সর্বোত্তম সেবা ও সর্বজনীন ব্যাংকিং এর ব্রত নিয়ে চলতি বছর ৪০তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করেছে। ইসলামী ব্যাংক তার পূর্ণ আন্তরিকতা দিয়ে গ্রাহক বান্ধব সেবা চলমান রাখার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ভবিষ্যতের দিনগুলোতে এই সেবার মান আরও উন্নতকরণের প্রয়াসে এবং মানুষের সৃষ্ট চাহিদার আলোকে যুগোপযোগী সেবা প্রদান করার নিমিত্তে ব্যাংকটি কাজ করে যাচ্ছে।
ব্যাংকটি ১৯৮৩ সালের ১৩ মার্চ কোম্পানি আইন, ১৯১৩-এর অধীনে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি যৌথ বিনিয়োগে প্রতিষ্ঠিত বাণিজ্যিক ব্যাংক যার ৩৬.৯১% স্থানীয় এবং ৬৩.০৯% বিদেশি বিনিয়োগ রয়েছে। মোট ৬২৩টি শাখা ও উপশাখা নিয়ে এই ব্যাংকটি দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ ব্যাংক হিসেবে স্থান পেয়েছে।
এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মূলধনি প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি খাতে দেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যাংক। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের তালিকাভুক্ত এই প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত মূলধন ২০,০০০ মিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১৬,০৯৯.৯১ মিলিয়ন টাকা। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক শতাব্দী পুরাতন অর্থনীতি বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘দ্য ব্যাংকার’ এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে ২০১২ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত টানা ৯ বছর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে বিশ্বের ১,০০০ শীর্ষ ব্যাংকের তালিকায় একমাত্র ও প্রথম বাংলাদেশী ব্যাংক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে।
ইসলামী ব্যাংকের মিশন
কল্যাণমুখী ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠা করা এবং সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে সাম্য ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা, বিভিন্নমুখী বিনিয়োগ কার্যক্রম বিশেষ করে দেশের অগ্রাধিকার খাত ও স্বল্পোন্নত এলাকায় বিনিয়োগের মাধ্যমে ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন সাধন করা, স্বল্প আয়সম্পন্ন জনগোষ্ঠীর বিশেষ করে পল্লি এলাকার জনগোষ্ঠীর টেকসই আর্থসামাজিক উন্নয়ন করা ও আর্থিক সেবা দানে উৎসাহ প্রদান করা।
ইসলামী ব্যাংকের ভিশন
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি এর উদ্দেশ্য হলো-
ক. সুনাম ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে নেতৃস্থানীয় ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে সর্বোৎকৃষ্ট আর্থিক কার্যক্রম অর্জনে অব্যাহত প্রচেষ্টা চালোনো।
খ. আর্থিক ব্যবস্থার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা ও ন্যায়পরায়ণতার ভিত্তিতে আধুনিক ব্যাংকিং কৌশল প্রতিষ্ঠা ও পরিচর্যা করা, ইসলামী নীতিমালা অনুসারে আর্থিক ব্যবস্থার সুষ্ঠুতা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং গভীরভাবে জনগণের কল্যাণে কর্মরত আত্মনিবেদিত ও পেশাজীবীসহ শক্তিশালী ও দক্ষ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা।
গ. ইসলামী ব্যাংক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের আকারে সঞ্চয়কে উৎসাহিত করবে।
ঘ. ইসলামী ব্যাংক বিশেষভাবে অধিকতর কর্মসংস্থানে পরিচালিত প্রকল্পসমূহে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে।
আরও দেখুন:
◾ ইসলামী ব্যাংকের লোগোর তাৎপর্য
◾ ইসলামী ব্যাংক ভিসা মানি ট্রান্সফার
◾ ইসলামী ব্যাংক সেলফিন
ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে ব্যাংকিং সেক্টরে সর্বোচ্চ চুড়ায় আসীন হয়েছে তার সেবা দিয়ে সুনাম অর্জনের মাধ্যমে। আসুন জেনে নেই ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য (৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ অনুযায়ী)।
কর্পোরেট ইনফরমেশন অব ইসলামী ব্যাংক (৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ অনুযায়ী) লাইন অব বিজনেস : ব্যাংকিং লিগ্যাল স্ট্যাটাস : পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (পিএলসি) ইনকর্পোরেশন : ১৩ মার্চ, ১৯৮৩ প্রথম শাখা উদ্বোধন : ৩০ মার্চ, ১৯৮৩ ব্যবসা শুরু করার জন্য সার্টিফিকেট লাভ : ২৭ মার্চ, ১৯৮৩ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন : ১২ আগস্ট, ১৯৮৩ অথোরাইজড ক্যাপিটাল : ২০,০০০ মিলিয়ন টাকা পেইড–আপ ক্যাপিটাল : ১৬,০৯৯.৯১ মিলিয়ন টাকা ইক্যুইটি : ১,০৬,৪৪৬.৮৭ মিলিয়ন টাকা শেয়ার সংখ্যা : ১,৬০৯.৯৯ মিলিয়ন @ ১০ টাকা ফেস ভ্যালু (বিদেশী শেয়ারহোন্ডার: ১৩.২২% এবং লোকাল শেয়ারহোন্ডার: ৮৬.৭৮%) শেয়ারহোন্ডার : ২৬,৩৮৮ জন ডাইরেক্টর : ১৭ জন স্পন্সর : ১৯ জন ডিপোজিট : ১,৫৩,৪৩০ কোটি টাকা বিনিয়োগ : ১,৫০,৪৭২ কোটি টাকা বৈদেশিক বানিজ্য : ১,৪৭,৭৬০ কোটি টাকা
– ইমপোর্ট: ৫৭,৩৪১ কোটি টাকা
– এক্সপোর্ট: ৩৩,৮০৭ কোটি টাকা
– রেমিটেন্স: ৫৬,৬১২ কোটি টাকাগ্রাহক সংখ্যা : ২.৩০ কোটি অপারেটিং প্রফিট : ২,৭৮১ কোটি টাকা কর্মী সংখ্যা : ২০,৮৭৮ জন জোন : ১৬টি মোট শাখা : ৩৯৪টি (কর্পোরেট শাখা–০৮, এডি শাখা–৭০) সর্বশেষ শাখা : ৩৯৪তম (ইসলামপুর, জামালপুর, ২৪ নভেম্বর ২০২৩) উপ–শাখা : ২৩৭টি অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট : ০৩টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট : ২,৭৭১টি এটিএম/ সিআরএম বুথ : নিজস্ব–২,৯৯৪টি (এটিএম–২,১৯৪ ও সিআরএম–৮০০), শেয়ার্ড–৯০০০+টি আইডিএম : ১২৬টি সেবা ঘর : ৪৭টি এমএফএস (এমক্যাশ) এজেন্ট : ৩৯,৭৯৪ জন ডিপোজিট প্রোডাক্ট : ২৮টি বিনিয়োগ প্রোডাক্ট : ২৯টি বিনিয়োগ মোড : ৯টি ক্রেডিট রেটিং : এসটি–১ (শর্ট টার্ম)
এএএ (লং টার্ম)করেসপন্ডেন্ট ব্যাংক (বিদেশ) : ৫৯৪টি স্লোগান অব দি ইয়ার–২০২৪ : “SMART BANKING BETTER TOMORROW”
আরও দেখুন:
◾ ইসলামী ব্যাংকের স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ
◾ ইসলামী ব্যাংক এমক্যাশ- মোবাইল ব্যাংকিং
◾ ইসলামী ব্যাংক ‘ক্লাসিক ডেবিট কার্ড’
মাইলস্টোন অব ইসলামী ব্যাংক ইনকর্পোরেশন : ১৩ মার্চ, ১৯৮৩ প্রথম শাখা উদ্বোধন : ৩০ মার্চ, ১৯৮৩ ব্যবসা শুরু করার জন্য সার্টিফিকেট লাভ : ২৭ মার্চ, ১৯৮৩ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন : ১২ আগস্ট, ১৯৮৩ শরিয়াহ সুপারভাইজারি কমিটি প্রতিষ্ঠিত : ০১ মে, ১৯৮৩ সিএসআর/ ব্যাংক ফাউন্ডেশন কার্যক্রম শুরু : ০৪ এপ্রিল, ১৯৮৩ ইনিশিয়াল পাবলিক অফার (আইপিও) : জুলাই, ১৯৮৫ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের তালিকায় অন্তর্ভূক্তি : ০২ জুলাই, ১৯৮৫ চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের তালিকায় অন্তর্ভূক্তি : ০৭ মার্চ, ১৯৯৬ প্রথম রাইট শেয়ার ইস্যু : ১৯৮৯ দ্বিতীয় রাইট শেয়ার ইস্যু : ১৯৯৬ আরডিএস চালু : ১৯৯৫ ১০০তম শাখা উদ্বোধন : ১২ জুন, ১৯৯৭ ২০০তম শাখা উদ্বোধন : ২১ জুন, ২০০৯ ২৫০তম শাখা উদ্বোধন : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১০ ৩০০তম শাখা উদ্বোধন : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ৩৫০তম শাখা উদ্বোধন : ১১ নভেম্বর, ২০১৯ ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক ব্যাংকিং চালু : ১৯৯৮ তৃতীয় রাইট শেয়ার ইস্যু : ২০০০ চতুর্থ রাইট শেয়ার ইস্যু : ২০০৩ নিজস্ব টাওয়ারে হেড অফিসের আবাসন : ১০ মার্চ, ২০০০ সিডিবিএলে যোগদান/ চুক্তি : ২৯ ডিসেম্বর, ২০০৪ ইন হাউস কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার চালু : ০২ এপ্রিল, ২০০৫ মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ড (MPB) ইস্যু : ২৫ নভেম্বর, ২০০৭ ২য় মুদারাবা পারপিচুয়াল বন্ড (MPB) ইস্যু : ২০২২ অভ্যন্তরীণ রেমিটেন্সে প্রথম স্থান অর্জন : ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০…২০২০ ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু : ২১ জুন, ২০০৭ ব্রোকার হাউস উদ্বোধন : ১ জানুয়ারি, ২০০৮ সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন : ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড (IBSL): ২২ মার্চ, ২০১০
ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড (IBCML): ০১ এপ্রিল, ২০১০অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট চালু : ০৪ জানুয়ারি, ২০১১ ১০০% শাখা অনলাইন ব্যাংকিং : ০৭ জানুয়ারি, ২০১১ ১০০তম এটিএম বুথ উদ্বোধন : ০৪ নভেম্বর, ২০১১ ৪০০তম এটিএম বুথ উদ্বোধন : ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ৫০০তম এটিএম বুথ উদ্বোধন : ১৮ অক্টোবর, ২০১৬ কন্টাক্ট সেন্টার চালু : ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ এম ক্যাশ (মোবাইল ব্যাংকিং) চালু : ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ কোটি গ্রাহকের ব্যাংক : ১৬ এপ্রিল, ২০১৪ ক্রেডিট কার্ড (খিদমাহ) চালু : ২৭ মে, ২০১৪ সেবা ঘর উদ্বোধন : ১৮ মার্চ, ২০১৫ ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ (iSmart) উদ্বোধন : ৩০ মার্চ, ২০১৬ ১ম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ১৫ জুলাই, ২০১৭ ১০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ১০ মে, ২০১৮ ৫০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ০৮ জুলাই, ২০১৯ ১০০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৫০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ২০০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ২৫০০তম এজেন্ট বাংকিং আউটলেট উদ্বোধন : ২৯ আগস্ট, ২০২১ প্রথম উপ–শাখা উদ্বোধন : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১০০তম উপ–শাখা উদ্বোধন : ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ২০০তম উপ–শাখা উদ্বোধন : ২৩ নভেম্বর, ২০২১ প্রথম সিআরএম উদ্বোধন : ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ১ লক্ষ কোটি আমানতের মাইলফলক অর্জন : ৩০ জুন, ২০২০ সেলফিন মোবাইল অ্যাপ চালু : ৩০ নভেম্বর, ২০২০ ৪০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী : ৩০ মার্চ, ২০২৩ ইসলামী ব্যাংক সিটিজেন চার্টার চালু : মে, ২০২৩
কার্টেসিঃ মোহাম্মদ শামসুদ্দীন আকন্দ, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি
বিস্তারিত জানতে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি – আইবিবিপিএলসি (Islami Bank Bangladesh PLC – IBBPLC), হেড অফিস: ইসলামী ব্যাংক টাওয়ার, ৪০, দিলকুশা সি/এ, ঢাকা-১০০০ বাংলাদেশ অথবা ব্যাংকের যেকোন শাখা/ উপ-শাখা/ এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট-এ যোগাযোগ করুন
জিপিও বক্স নম্বর: ২৩৩
✆ কল সেন্টার: ১৬২৫৯ অথবা ৮৩৩১০৯০ (দেশ)/ +৮৮-০২-৮৩৩১০৯০ (বিদেশ)
মোবাইল: +৮৮-০১৭১১-৪৩৫৬৩৮, +৮৮-০১৭১১-৪৩৫৬৩৯
পিএবিএক্স: (+৮৮-০২) ২২৩৩৮৩০৪০, ২২৩৩৮৪৮১৬
টেলিফোন: (+৮৮-০২) ৯৫৬৩০৪০ (অটো হান্টিং), ৯৫৬০০৯৯, ৯৫৬৭১৬১, ৯৫৬৭১৬২, ৯৫৬৯৪১৭
টেলেক্স: 642525 IBANK BJ, 632403 IBANK BJ, 671620 IBANK BJ
ফ্যাক্স: +৮৮-০২-৯৫৬৪৫৩২, +৮৮-০২-৯৫৬৮৬৩৪
সুইফট: IBBLBDDH
কেবল: ISLAMIBANK
ইমেইল: info@islamibankbd.com
ওয়েবসাইট: www.islamibankbd.com
৩ মন্তব্য