ডাচ-বাংলা ব্যাংকের শিক্ষাবৃত্তি হক দীপ্তিময় জীবনের স্বপ্ন পূরণে সেতুবন্ধন। ডাচ-বাংলা ব্যাংক তার শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যায়নরত মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বৃত্তি প্রদান করে আসছে।
এই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালের এইচএসসি অথবা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মেধাবী শিক্ষার্থী, শিক্ষা ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা প্রত্যাশী নিম্নবর্ণিত যোগ্যতাসম্পন্ন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে অনলাইনে বৃত্তির জন্য দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে-
বৃত্তির জন্য আবেদনের যোগ্যতাঃ
• শিক্ষা স্তর
– স্নাতক।
• নূন্যতম সিজিপিএ (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) সকল গ্রুপের জন্য
– সিটি কর্পোরেশন এলাকার অন্তর্গত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে HSC/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্যঃ ৪.৮
– সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে HSC/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্যঃ ৪.৩।
| ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন। |
• বৃত্তির পরিমান ও সময়কাল
– শিক্ষা স্তরঃ স্নাতক
– সময়কালঃ ৩-৫ বছর (নবায়নযোগ্য)
– মাসিক বৃত্তি-২,৫০০ টাকা।
• বার্ষিক অনুদান
– পাঠ্য উপকরণের জন্য ৫,০০০ টাকা
– পোশাক পরিচ্ছদের জন্য ১,০০০ টাকা।
ডাচ-বাংলা ব্যাংকের স্নাতক পর্যায়ের বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা তাদের চুড়ান্ত পরীক্ষার সন্তোষজনক ফলাফলের (সিজিপিএ ৪.০ এর মধ্যে ন্যূনতম ২.২৫) ভিত্তিতে স্নাতকোত্তর (মাষ্টার্স/এমফিল/পিএইচডি) পর্যায়েও পড়াশুনার জন্য শিক্ষাবৃত্তি পাবেন।
বৃত্তির অন্যান্য নীতিমালাঃ
– যেসব ছাত্রছাত্রী সরকারি বৃত্তি ব্যতীত অন্য কোন উৎস থেকে বৃত্তি পাচ্ছেন, তারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক এর শিক্ষাবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না;
– গ্রামীণ/অনগ্রসর এলাকার এলাকায় অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বৃত্তির শতকরা ৯০ ভাগ নির্ধারিত থাকবে এবং মোট বৃত্তির শতকরা ৫০ ভাগ ছাত্রীদের প্রদান করা হবে;
– ২০১৯ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, আগ্রহী ও উপরোক্ত যোগ্যতাসম্পন্ন ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অনলাইনে–এই ঠিকানায় নিম্নোক্ত সংযুক্তিসহ আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে-
– আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি স্ক্যান কপি;
– আবেদনকারীর পিতা ও মাতার পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি স্ক্যান কপি;
– এইচএসসি অথবা সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র ও প্রশংসাপত্রের স্ক্যান কপি।
আবেদনকারীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ও নির্দেশনাঃ
– আবেদন শুরুর তারিখঃ ২১ জুলাই ২০১৯;
– আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯;
– ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে বাছাই কৃত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশঃ ২৩ সেপ্টেম্বর জুন ২০১৯;
– প্রাথমিকভাবে বাছাই কৃত প্রার্থীদেরকে DBBL এর উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে “Primary Selection Letter” এবং প্রদত্ত নির্দেশিকার প্রিন্ট কপিসহ সকল কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাংকের যে কোন শাখায় অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অফিসে উপস্থিত হওয়ার তারিখঃ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ থেকে ১০ অক্টোবর ২০১৯;
– চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশঃ পরবর্তীতে পত্রিকা এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে;
– সরাসরি/ডাকযোগে/কুরিয়ার যোগে কোন আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না;
– যেসব ছাত্র-ছাত্রী ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বৃত্তির জন্য চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত হবেন, বৃত্তির অর্থ গ্রহনের পূর্বে তাদেরকে অবশ্যই বর্তমান শিক্ষাবর্ষে যে কোন সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজে স্নাতক পর্যায়ে ভর্তি হতে হবে।
নতুন আবেদনকারীদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজাদিঃ
১। আবেদনকারীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবির স্ক্যান কপি;
২। আবেদনকারীর পিতা ও মাতার পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবির স্ক্যান কপি;
৩। এসএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র ও প্রশংসাপত্রের স্ক্যান কপি;
৪। এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্রের স্ক্যান কপি।
এসএসসি পর্যায়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বৃত্তি প্রাপ্তদের জন্যঃ
– এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র ও প্রশংসাপত্রের স্ক্যান কপি।
ভাই একজন একাধিক বেসরকারি ব্যাংক থেকে কি টাকা পাইতে পারে?
না, পাবে না৷
আমি এইচএসসি ১৪ তে বৃত্তি পেয়েছিলাম স্নাতক পর্যায়ে। কিন্তু স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সার্কুলার খুঁজে ছিলাম অনার্সের রেজাল্টের পর। এখন আমি স্নাতকোত্তরে অ্যাডমিশন নিয়েছি। এই পর্যায়ে বৃত্তি কিভাবে পেতে পারি? যেহেতু এখানে লিখা আছে ন্যুনতম ২.২৫ পেলে স্নাতকোত্তর পর্যায়েও বৃত্তি পাবে।