আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসিব্যাংক হিসাব

আল-আরাফাহ মাসিক হজ্জ্ব ডিপোজিট হিসাব (MHD)

আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর হজ্জ্ব জমা হিসাবের মাধ্যমে এককালীন অথবা মাসিক কিস্তিতে সঞ্চয় করে হজ্জ্ব প্রতিপালন করুন। Al-Arafah Islami Bank Limited এর হজ্জ্ব করার জন্য এককালীন অথবা মাসিক কিস্তিতে দুইটি হজ্জ্ব হিসাব রয়েছে। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো

Al-Arafah Monthly Hajj Deposit বা আল-আরাফাহ মাসিক হজ্ব ডিপোজিট (MHD)
Al-Arafah Islami Bank Limited
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মুসলমানদের জন্য একটি মাসিক কিস্তির ভিত্তিতে হজ্জ্ব ডিপোজিট চালু করেছে।

এই প্রকল্পে, হজ্জ্বযাত্রার জন্য আপনার পবিত্র আকাঙ্ক্ষা ছোট মাসিক আমানতগুলোর সাথে পরিপূর্ণ হবে।
• আর এই হজ্জ্ব অ্যাকাউন্ট মুদারাবা নিয়মে পরিচালিত হবে।
• এক থেকে বিশ বছর মেয়াদে হজ্জ্ব এর জন্য হিসাব খুলতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী নিম্নলিখিত চার্ট থেকে মাসিক কিস্তির পরিমাণ নির্বাচন করতে পারেন।

• এই স্কিমের প্রধান আকর্ষণ হলোযেকোনো পরিমাণ ডিপোজিটের উপর দৈনিক ভিত্তিতে মুনাফা জমা হবে।
• দেশের কর আইন অনুসারে মুনাফা সহ জমার উপর ট্যাক্স প্রযোজ্য হবে।
কেউ যদি মেয়াদপূর্তির আগে হজ্বের জন্য যেতে চায়, তাহলে তিনি অবশিষ্ট টাকা জমা দিয়ে সংশোধন করতে পারেন এবং তার পবিত্র ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন।
০০৮ সালের পর ২ বছরের জন্য হজ্বের আনুমানিক ব্যয় এবং আপেক্ষিক কিস্তির পরিমাণ নিম্নরূপ হবে

Al-Arafah Termed Hajj Deposit বা আল-আরাফাহ হজ্জ্ব জমাকৃত অর্থ (THD)
Al-Arafah Islami Bank Limited
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মুসলমানদের জন্য একটি মাসিক মেয়াদ ভিত্তিতে হজ্জ্ব ডিপোজিট চালু করেছে।
• এই প্রকল্পে, হজ্জ্বযাত্রার জন্য আপনার পবিত্র আকাঙ্ক্ষা ছোট মাসিক আমানতগুলোর সাথে পরিপূর্ণ হবে।
• আর এই হজ্জ্ব অ্যাকাউন্ট মুদারাবা নিয়মে পরিচালিত হবে।
• মেয়াদপূর্তির পরে, একবারে হজ্বের খরচ মেটাবে।
• এই স্কিমটি নিজের নামে অথবা নিকট আত্মীয়দের নামে খোলা যাবে।
• এই হিসাব খোলার পর কেউ যদি অযাচিত কারণে বা মৃত্যুর জন্য হজ্জ্বযাত্রা না করতে পারেন, তাহলে বদলা হজ্জ্ব” –এর বিধান দেওয়া যেতে পারে।
• যদি হজ অ্যাকাউন্ট অন্য ব্যক্তির নামে খোলা হয়, এবং সে ব্যক্তি কোন অনিবার্য কারণ বা মৃত্যুর জন্য হজ্জ্ব যেতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বদলা হজ্জ্ব” –এর ব্যবস্থা করা আবশ্যক। কোনও পরিস্থিতিতেই জমা দেওয়া অর্থ প্রত্যাহার করা হবে না।
• টার্মে হজ্জ্ব জমা দেওয়ার জন্য একটি পৃথক ফর্ম পূরণ করতে হবে।
• এই স্কিমের অধীনে যে কেউ সন্তানের নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
• কেউ যদি মেয়াদপূর্তির আগে হজ্বের জন্য যেতে চায়, তাহলে তিনি অবশিষ্ট টাকা জমা দিয়ে সংশোধন করতে পারেন এবং তার পবিত্র ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন।

• হজ্জ্ব ৫ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে করতে পারেন এবং সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পরিমাণ কিস্তি জমা দিতে পারেন।
• এই স্কিমের প্রধান আকর্ষণ হলোযেকোনো পরিমাণ ডিপোজিটের উপর দৈনিক ভিত্তিতে মুনাফা জমা হবে।
• দেশের কর আইন অনুসারে মুনাফা সহ জমার উপর ট্যাক্স প্রযোজ্য হবে।
০০৮ সালের পর ২ বছরের জন্য হজ্বের আনুমানিক ব্যয় এবং আপেক্ষিক কিস্তির পরিমাণ নিম্নরূপ হবে

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button